কালপঞ্জি
শহীদ ওসমান হাদীর জীবন ও সংগ্রামের কালপঞ্জি
জন্ম
নলছিটি উপজেলা, ঝালকাঠি জেলা, বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি
জুলাই ২০২৪ গণঅভ্যুত্থান
শেখ হাসিনার পতনের দিকে পরিচালিত গণঅভ্যুত্থানে রামপুরা এলাকার সমন্বয়ক হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তরুণদের সংগঠিত করেন, মিছিল-সমাবেশে নেতৃত্ব দেন এবং রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি তুলে ধরেন।
Major turning point that brought him to national prominence
শেখ হাসিনা সরকারের পতন
১৬ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করেন, ছাত্র নেতৃত্বাধীন অভ্যুত্থানের সফলতা চিহ্নিত করে
Historic victory for democracy movement
ইনকিলাব মঞ্চ প্রতিষ্ঠা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্র কেন্দ্রে ইনকিলাব মঞ্চ (বিপ্লবী মঞ্চ) প্রতিষ্ঠা করেন। ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের পক্ষে এই সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক আন্দোলনের মুখপাত্র হন।
Established platform for post-revolution advocacy
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের স্বাগত
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডকে স্বাগত জানান, এটিকে 'সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি নজির' বলে অভিহিত করেন
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন
হত্যা চেষ্টা
ব্যাটারি চালিত রিকশায় যাত্রা করার সময় ঢাকার বিজয়নগর এলাকায় মোটরসাইকেল আরোহীদের দ্বারা মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। গুলি তার বাম কানের উপরে প্রবেশ করে এবং মাথার ডান দিক দিয়ে বের হয়ে যায়, যার ফলে মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
স্থান: Box Culvert area, Bijoynagar, Dhaka
সন্দেহভাজন: Faisal Karim Masud and Alamgir Sheikh (Awami League members)
Targeted political assassination
জরুরি মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচার
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে ডাক্তাররা জরুরি মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচার করেন
সিঙ্গাপুরে স্থানান্তর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে বিমানযোগে নিয়ে যাওয়া হয়
শাহাদাত
ছয় দিন জীবনের জন্য লড়াই করার পর বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। ইনকিলাব মঞ্চ ঘোষণা করে যে আল্লাহ তাকে শহীদ হিসেবে কবুল করেছেন।
Became a martyr for democracy and justice
রাষ্ট্রীয় শোক দিবস
অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রেখে রাষ্ট্রীয় শোক দিবস ঘোষণা করে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তার মৃত্যুকে 'জাতির জন্য অপূরণীয় ক্ষতি' বলে অভিহিত করেন
দেশব্যাপী প্রতিবাদ
তার মৃত্যুর পরে বাংলাদেশ জুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে, বিক্ষোভকারীরা তার হত্যার বিচার দাবি করে